অনেকেই
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক বা টুইটারে একটি ছবি দেখেছেন, যেখানে
কাঠঠোকরা পাখির পিঠে একটি বেজিকে দেখা যায়। আর কাঠঠোকরাটি উড়ে চলেছে।
সম্প্রতি সে ফটোগ্রাফার বর্ণনা করেন তার সে ছবিটি তোলার কাহিনী। এক
প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
অনেকটা পঙ্ক্ষিরাজের পিঠে চড়ার মতোই বেজিটি পাখিটির পিঠে চড়ে বসেছিল। আর পাখিটি উড়ছিল, এমন একটি অসাধারণ ছবি তুলেছিলেন ফটোগ্রাফার মার্টিন লে-মে।
সম্প্রতি সে ছবিটি তোলার কাহিনী বর্ণনা করেন তিনি। মার্টিন জানান, সেটা একটা রৌদ্রজ্জ্বল বিকাল ছিল। পূর্ব লন্ডনের হর্নচার্চ কাউন্ট্রি পার্কে মার্চের ২ তারিখে তিনি অলস সময় পার করছিলেন। সে সময় তার স্ত্রীও তার সঙ্গে ছিলেন।
মার্টিন বলেন, ‘আমি ও আমার স্ত্রী পার্কে একটি সবুজ কাঠঠোকরার দেখার আশায় ছিলাম। সে সময়েই হঠাৎ একটি সবুজের ঝলক চোখে লাগে। সে সময় বায়নোকুলারে চোখ রেখে কয়েকটি গাছের পেছনের সে পাখিটি দেখার চেষ্টা করছিলাম। এ সময় আমাদের দুজনেরই চোখে পড়ে একটা অস্বাভাবিক ওড়াওড়ির দৃশ্য। প্রচুর ডানা ঝাপটানো একটি পাখি দেখতে পাই, যার মাথায় ছিল লাল পালকের মতো কিছু একটা। এর পরেই আমি বায়নোকুলারের ক্যামেরা অন করি। এর পরেই আমি নিশ্চিত হই যে একটা ছোট প্রাণী এর পেছনে উঠে আছে এবং সেখানে জীবনের জন্য সংগ্রাম চলছে।’
তিনি বলেন, ‘এরপর কাঠঠোকরাটি আমাদের সামনে চলে আসে এবং আমার সবচেয়ে খারাপ ধারণাটি প্রমাণ করে তা মাটিতে নামে। এটা ছিল সম্ভবত ২৫ মিটার দূরে। এ সময় বেজিটা কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে যায়। আর এ সুযোগে কাঠঠোকরাটি সুযোগ বুঝে আবার আকাশে উড়ে যায়। এরপর আমাদের বামে কিছু ঝোপ ও গাছপালার মাঝে আমাদের চোখের আড়ালে উড়ে পালিয়ে যায়।’ - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2015/03/04/194730#sthash.MCIKRRyi.dpuf
অনেকটা পঙ্ক্ষিরাজের পিঠে চড়ার মতোই বেজিটি পাখিটির পিঠে চড়ে বসেছিল। আর পাখিটি উড়ছিল, এমন একটি অসাধারণ ছবি তুলেছিলেন ফটোগ্রাফার মার্টিন লে-মে।
সম্প্রতি সে ছবিটি তোলার কাহিনী বর্ণনা করেন তিনি। মার্টিন জানান, সেটা একটা রৌদ্রজ্জ্বল বিকাল ছিল। পূর্ব লন্ডনের হর্নচার্চ কাউন্ট্রি পার্কে মার্চের ২ তারিখে তিনি অলস সময় পার করছিলেন। সে সময় তার স্ত্রীও তার সঙ্গে ছিলেন।
মার্টিন বলেন, ‘আমি ও আমার স্ত্রী পার্কে একটি সবুজ কাঠঠোকরার দেখার আশায় ছিলাম। সে সময়েই হঠাৎ একটি সবুজের ঝলক চোখে লাগে। সে সময় বায়নোকুলারে চোখ রেখে কয়েকটি গাছের পেছনের সে পাখিটি দেখার চেষ্টা করছিলাম। এ সময় আমাদের দুজনেরই চোখে পড়ে একটা অস্বাভাবিক ওড়াওড়ির দৃশ্য। প্রচুর ডানা ঝাপটানো একটি পাখি দেখতে পাই, যার মাথায় ছিল লাল পালকের মতো কিছু একটা। এর পরেই আমি বায়নোকুলারের ক্যামেরা অন করি। এর পরেই আমি নিশ্চিত হই যে একটা ছোট প্রাণী এর পেছনে উঠে আছে এবং সেখানে জীবনের জন্য সংগ্রাম চলছে।’
তিনি বলেন, ‘এরপর কাঠঠোকরাটি আমাদের সামনে চলে আসে এবং আমার সবচেয়ে খারাপ ধারণাটি প্রমাণ করে তা মাটিতে নামে। এটা ছিল সম্ভবত ২৫ মিটার দূরে। এ সময় বেজিটা কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে যায়। আর এ সুযোগে কাঠঠোকরাটি সুযোগ বুঝে আবার আকাশে উড়ে যায়। এরপর আমাদের বামে কিছু ঝোপ ও গাছপালার মাঝে আমাদের চোখের আড়ালে উড়ে পালিয়ে যায়।’ - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2015/03/04/194730#sthash.MCIKRRyi.dpuf
অনেকেই
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক বা টুইটারে একটি ছবি দেখেছেন, যেখানে
কাঠঠোকরা পাখির পিঠে একটি বেজিকে দেখা যায়। আর কাঠঠোকরাটি উড়ে চলেছে।
সম্প্রতি সে ফটোগ্রাফার বর্ণনা করেন তার সে ছবিটি তোলার কাহিনী। এক
প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
অনেকটা পঙ্ক্ষিরাজের পিঠে চড়ার মতোই বেজিটি পাখিটির পিঠে চড়ে বসেছিল। আর পাখিটি উড়ছিল, এমন একটি অসাধারণ ছবি তুলেছিলেন ফটোগ্রাফার মার্টিন লে-মে।
সম্প্রতি সে ছবিটি তোলার কাহিনী বর্ণনা করেন তিনি। মার্টিন জানান, সেটা একটা রৌদ্রজ্জ্বল বিকাল ছিল। পূর্ব লন্ডনের হর্নচার্চ কাউন্ট্রি পার্কে মার্চের ২ তারিখে তিনি অলস সময় পার করছিলেন। সে সময় তার স্ত্রীও তার সঙ্গে ছিলেন।
মার্টিন বলেন, ‘আমি ও আমার স্ত্রী পার্কে একটি সবুজ কাঠঠোকরার দেখার আশায় ছিলাম। সে সময়েই হঠাৎ একটি সবুজের ঝলক চোখে লাগে। সে সময় বায়নোকুলারে চোখ রেখে কয়েকটি গাছের পেছনের সে পাখিটি দেখার চেষ্টা করছিলাম। এ সময় আমাদের দুজনেরই চোখে পড়ে একটা অস্বাভাবিক ওড়াওড়ির দৃশ্য। প্রচুর ডানা ঝাপটানো একটি পাখি দেখতে পাই, যার মাথায় ছিল লাল পালকের মতো কিছু একটা। এর পরেই আমি বায়নোকুলারের ক্যামেরা অন করি। এর পরেই আমি নিশ্চিত হই যে একটা ছোট প্রাণী এর পেছনে উঠে আছে এবং সেখানে জীবনের জন্য সংগ্রাম চলছে।’
তিনি বলেন, ‘এরপর কাঠঠোকরাটি আমাদের সামনে চলে আসে এবং আমার সবচেয়ে খারাপ ধারণাটি প্রমাণ করে তা মাটিতে নামে। এটা ছিল সম্ভবত ২৫ মিটার দূরে। এ সময় বেজিটা কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে যায়। আর এ সুযোগে কাঠঠোকরাটি সুযোগ বুঝে আবার আকাশে উড়ে যায়। এরপর আমাদের বামে কিছু ঝোপ ও গাছপালার মাঝে আমাদের চোখের আড়ালে উড়ে পালিয়ে যায়।’ - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2015/03/04/194730#sthash.sRswt6nn.dpuf
অনেকটা পঙ্ক্ষিরাজের পিঠে চড়ার মতোই বেজিটি পাখিটির পিঠে চড়ে বসেছিল। আর পাখিটি উড়ছিল, এমন একটি অসাধারণ ছবি তুলেছিলেন ফটোগ্রাফার মার্টিন লে-মে।
সম্প্রতি সে ছবিটি তোলার কাহিনী বর্ণনা করেন তিনি। মার্টিন জানান, সেটা একটা রৌদ্রজ্জ্বল বিকাল ছিল। পূর্ব লন্ডনের হর্নচার্চ কাউন্ট্রি পার্কে মার্চের ২ তারিখে তিনি অলস সময় পার করছিলেন। সে সময় তার স্ত্রীও তার সঙ্গে ছিলেন।
মার্টিন বলেন, ‘আমি ও আমার স্ত্রী পার্কে একটি সবুজ কাঠঠোকরার দেখার আশায় ছিলাম। সে সময়েই হঠাৎ একটি সবুজের ঝলক চোখে লাগে। সে সময় বায়নোকুলারে চোখ রেখে কয়েকটি গাছের পেছনের সে পাখিটি দেখার চেষ্টা করছিলাম। এ সময় আমাদের দুজনেরই চোখে পড়ে একটা অস্বাভাবিক ওড়াওড়ির দৃশ্য। প্রচুর ডানা ঝাপটানো একটি পাখি দেখতে পাই, যার মাথায় ছিল লাল পালকের মতো কিছু একটা। এর পরেই আমি বায়নোকুলারের ক্যামেরা অন করি। এর পরেই আমি নিশ্চিত হই যে একটা ছোট প্রাণী এর পেছনে উঠে আছে এবং সেখানে জীবনের জন্য সংগ্রাম চলছে।’
তিনি বলেন, ‘এরপর কাঠঠোকরাটি আমাদের সামনে চলে আসে এবং আমার সবচেয়ে খারাপ ধারণাটি প্রমাণ করে তা মাটিতে নামে। এটা ছিল সম্ভবত ২৫ মিটার দূরে। এ সময় বেজিটা কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে যায়। আর এ সুযোগে কাঠঠোকরাটি সুযোগ বুঝে আবার আকাশে উড়ে যায়। এরপর আমাদের বামে কিছু ঝোপ ও গাছপালার মাঝে আমাদের চোখের আড়ালে উড়ে পালিয়ে যায়।’ - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2015/03/04/194730#sthash.sRswt6nn.dpuf
অনেকেই
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক বা টুইটারে একটি ছবি দেখেছেন, যেখানে
কাঠঠোকরা পাখির পিঠে একটি বেজিকে দেখা যায়। আর কাঠঠোকরাটি উড়ে চলেছে।
সম্প্রতি সে ফটোগ্রাফার বর্ণনা করেন তার সে ছবিটি তোলার কাহিনী। এক
প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
অনেকটা পঙ্ক্ষিরাজের পিঠে চড়ার মতোই বেজিটি পাখিটির পিঠে চড়ে বসেছিল। আর পাখিটি উড়ছিল, এমন একটি অসাধারণ ছবি তুলেছিলেন ফটোগ্রাফার মার্টিন লে-মে।
সম্প্রতি সে ছবিটি তোলার কাহিনী বর্ণনা করেন তিনি। মার্টিন জানান, সেটা একটা রৌদ্রজ্জ্বল বিকাল ছিল। পূর্ব লন্ডনের হর্নচার্চ কাউন্ট্রি পার্কে মার্চের ২ তারিখে তিনি অলস সময় পার করছিলেন। সে সময় তার স্ত্রীও তার সঙ্গে ছিলেন।
মার্টিন বলেন, ‘আমি ও আমার স্ত্রী পার্কে একটি সবুজ কাঠঠোকরার দেখার আশায় ছিলাম। সে সময়েই হঠাৎ একটি সবুজের ঝলক চোখে লাগে। সে সময় বায়নোকুলারে চোখ রেখে কয়েকটি গাছের পেছনের সে পাখিটি দেখার চেষ্টা করছিলাম। এ সময় আমাদের দুজনেরই চোখে পড়ে একটা অস্বাভাবিক ওড়াওড়ির দৃশ্য। প্রচুর ডানা ঝাপটানো একটি পাখি দেখতে পাই, যার মাথায় ছিল লাল পালকের মতো কিছু একটা। এর পরেই আমি বায়নোকুলারের ক্যামেরা অন করি। এর পরেই আমি নিশ্চিত হই যে একটা ছোট প্রাণী এর পেছনে উঠে আছে এবং সেখানে জীবনের জন্য সংগ্রাম চলছে।’
তিনি বলেন, ‘এরপর কাঠঠোকরাটি আমাদের সামনে চলে আসে এবং আমার সবচেয়ে খারাপ ধারণাটি প্রমাণ করে তা মাটিতে নামে। এটা ছিল সম্ভবত ২৫ মিটার দূরে। এ সময় বেজিটা কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে যায়। আর এ সুযোগে কাঠঠোকরাটি সুযোগ বুঝে আবার আকাশে উড়ে যায়। এরপর আমাদের বামে কিছু ঝোপ ও গাছপালার মাঝে আমাদের চোখের আড়ালে উড়ে পালিয়ে যায়।’ - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2015/03/04/194730#sthash.sRswt6nn.dpuf
অনেকটা পঙ্ক্ষিরাজের পিঠে চড়ার মতোই বেজিটি পাখিটির পিঠে চড়ে বসেছিল। আর পাখিটি উড়ছিল, এমন একটি অসাধারণ ছবি তুলেছিলেন ফটোগ্রাফার মার্টিন লে-মে।
সম্প্রতি সে ছবিটি তোলার কাহিনী বর্ণনা করেন তিনি। মার্টিন জানান, সেটা একটা রৌদ্রজ্জ্বল বিকাল ছিল। পূর্ব লন্ডনের হর্নচার্চ কাউন্ট্রি পার্কে মার্চের ২ তারিখে তিনি অলস সময় পার করছিলেন। সে সময় তার স্ত্রীও তার সঙ্গে ছিলেন।
মার্টিন বলেন, ‘আমি ও আমার স্ত্রী পার্কে একটি সবুজ কাঠঠোকরার দেখার আশায় ছিলাম। সে সময়েই হঠাৎ একটি সবুজের ঝলক চোখে লাগে। সে সময় বায়নোকুলারে চোখ রেখে কয়েকটি গাছের পেছনের সে পাখিটি দেখার চেষ্টা করছিলাম। এ সময় আমাদের দুজনেরই চোখে পড়ে একটা অস্বাভাবিক ওড়াওড়ির দৃশ্য। প্রচুর ডানা ঝাপটানো একটি পাখি দেখতে পাই, যার মাথায় ছিল লাল পালকের মতো কিছু একটা। এর পরেই আমি বায়নোকুলারের ক্যামেরা অন করি। এর পরেই আমি নিশ্চিত হই যে একটা ছোট প্রাণী এর পেছনে উঠে আছে এবং সেখানে জীবনের জন্য সংগ্রাম চলছে।’
তিনি বলেন, ‘এরপর কাঠঠোকরাটি আমাদের সামনে চলে আসে এবং আমার সবচেয়ে খারাপ ধারণাটি প্রমাণ করে তা মাটিতে নামে। এটা ছিল সম্ভবত ২৫ মিটার দূরে। এ সময় বেজিটা কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে যায়। আর এ সুযোগে কাঠঠোকরাটি সুযোগ বুঝে আবার আকাশে উড়ে যায়। এরপর আমাদের বামে কিছু ঝোপ ও গাছপালার মাঝে আমাদের চোখের আড়ালে উড়ে পালিয়ে যায়।’ - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2015/03/04/194730#sthash.sRswt6nn.dpuf
অনেকেই
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক বা টুইটারে একটি ছবি দেখেছেন, যেখানে
কাঠঠোকরা পাখির পিঠে একটি বেজিকে দেখা যায়। আর কাঠঠোকরাটি উড়ে চলেছে।
সম্প্রতি সে ফটোগ্রাফার বর্ণনা করেন তার সে ছবিটি তোলার কাহিনী। এক
প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
অনেকটা পঙ্ক্ষিরাজের পিঠে চড়ার মতোই বেজিটি পাখিটির পিঠে চড়ে বসেছিল। আর পাখিটি উড়ছিল, এমন একটি অসাধারণ ছবি তুলেছিলেন ফটোগ্রাফার মার্টিন লে-মে।
সম্প্রতি সে ছবিটি তোলার কাহিনী বর্ণনা করেন তিনি। মার্টিন জানান, সেটা একটা রৌদ্রজ্জ্বল বিকাল ছিল। পূর্ব লন্ডনের হর্নচার্চ কাউন্ট্রি পার্কে মার্চের ২ তারিখে তিনি অলস সময় পার করছিলেন। সে সময় তার স্ত্রীও তার সঙ্গে ছিলেন।
মার্টিন বলেন, ‘আমি ও আমার স্ত্রী পার্কে একটি সবুজ কাঠঠোকরার দেখার আশায় ছিলাম। সে সময়েই হঠাৎ একটি সবুজের ঝলক চোখে লাগে। সে সময় বায়নোকুলারে চোখ রেখে কয়েকটি গাছের পেছনের সে পাখিটি দেখার চেষ্টা করছিলাম। এ সময় আমাদের দুজনেরই চোখে পড়ে একটা অস্বাভাবিক ওড়াওড়ির দৃশ্য। প্রচুর ডানা ঝাপটানো একটি পাখি দেখতে পাই, যার মাথায় ছিল লাল পালকের মতো কিছু একটা। এর পরেই আমি বায়নোকুলারের ক্যামেরা অন করি। এর পরেই আমি নিশ্চিত হই যে একটা ছোট প্রাণী এর পেছনে উঠে আছে এবং সেখানে জীবনের জন্য সংগ্রাম চলছে।’
তিনি বলেন, ‘এরপর কাঠঠোকরাটি আমাদের সামনে চলে আসে এবং আমার সবচেয়ে খারাপ ধারণাটি প্রমাণ করে তা মাটিতে নামে। এটা ছিল সম্ভবত ২৫ মিটার দূরে। এ সময় বেজিটা কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে যায়। আর এ সুযোগে কাঠঠোকরাটি সুযোগ বুঝে আবার আকাশে উড়ে যায়। এরপর আমাদের বামে কিছু ঝোপ ও গাছপালার মাঝে আমাদের চোখের আড়ালে উড়ে পালিয়ে যায়।’ - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2015/03/04/194730#sthash.sRswt6nn.dpuf
অনেকটা পঙ্ক্ষিরাজের পিঠে চড়ার মতোই বেজিটি পাখিটির পিঠে চড়ে বসেছিল। আর পাখিটি উড়ছিল, এমন একটি অসাধারণ ছবি তুলেছিলেন ফটোগ্রাফার মার্টিন লে-মে।
সম্প্রতি সে ছবিটি তোলার কাহিনী বর্ণনা করেন তিনি। মার্টিন জানান, সেটা একটা রৌদ্রজ্জ্বল বিকাল ছিল। পূর্ব লন্ডনের হর্নচার্চ কাউন্ট্রি পার্কে মার্চের ২ তারিখে তিনি অলস সময় পার করছিলেন। সে সময় তার স্ত্রীও তার সঙ্গে ছিলেন।
মার্টিন বলেন, ‘আমি ও আমার স্ত্রী পার্কে একটি সবুজ কাঠঠোকরার দেখার আশায় ছিলাম। সে সময়েই হঠাৎ একটি সবুজের ঝলক চোখে লাগে। সে সময় বায়নোকুলারে চোখ রেখে কয়েকটি গাছের পেছনের সে পাখিটি দেখার চেষ্টা করছিলাম। এ সময় আমাদের দুজনেরই চোখে পড়ে একটা অস্বাভাবিক ওড়াওড়ির দৃশ্য। প্রচুর ডানা ঝাপটানো একটি পাখি দেখতে পাই, যার মাথায় ছিল লাল পালকের মতো কিছু একটা। এর পরেই আমি বায়নোকুলারের ক্যামেরা অন করি। এর পরেই আমি নিশ্চিত হই যে একটা ছোট প্রাণী এর পেছনে উঠে আছে এবং সেখানে জীবনের জন্য সংগ্রাম চলছে।’
তিনি বলেন, ‘এরপর কাঠঠোকরাটি আমাদের সামনে চলে আসে এবং আমার সবচেয়ে খারাপ ধারণাটি প্রমাণ করে তা মাটিতে নামে। এটা ছিল সম্ভবত ২৫ মিটার দূরে। এ সময় বেজিটা কিছুটা বিভ্রান্ত হয়ে যায়। আর এ সুযোগে কাঠঠোকরাটি সুযোগ বুঝে আবার আকাশে উড়ে যায়। এরপর আমাদের বামে কিছু ঝোপ ও গাছপালার মাঝে আমাদের চোখের আড়ালে উড়ে পালিয়ে যায়।’ - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/world/2015/03/04/194730#sthash.sRswt6nn.dpuf
No comments:
Post a Comment